facebook icon

ইমেরিটাস অধ্যাপক কী এবং কেন? তাঁদের যোগ্যতা, মেয়াদ ও সুযোগ-সুবিধা কী কী?

মো. জাফর আলী প্রকাশ: 11 June 2025, 03:52 PM , আপডেট: 13 June 2025, 08:32 AM
ইমেরিটাস অধ্যাপকের প্রতীকী ছবি
ইমেরিটাস অধ্যাপকের প্রতীকী ছবি   © এআাই তৈরি ও টিডিসি সম্পাদিত

শিক্ষাঙ্গনে কিছু ব্যক্তিত্ব থাকেন, যাঁদের দীর্ঘদিনের জ্ঞানচর্চা, গবেষণা আর শিক্ষাদানের অবদান কোনো নির্দিষ্ট সময়ের ফ্রেমে বাঁধা যায় না। অবসরের পরও তাঁদের প্রজ্ঞা আর অভিজ্ঞতা সমাজের জন্য অমূল্য সম্পদ হয়ে থাকে। তেমনই এক সম্মানজনক পদবি হলো ‘ইমেরিটাস অধ্যাপক’। বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে অনেক সময় ‘ইমেরিটাস অধ্যাপক’ নিয়োগ দিতে দেখা যায়। এ সম্পর্কে অনেকেরই বিস্তারিত ধারণা না থাকায় অনেক সময় এ বিষয়ে জানার আগ্রহ বা কৌতুহল পরিলক্ষিত হয়। 

দ্য ডেইলি ক্যাম্পাসের আজকের এ আয়োজনে এই ইমেরিটাস অধ্যাপক কারা, কেন তাঁদের এই বিশেষ মর্যাদা দেওয়া হয়, আর এই পদবির সঙ্গে কী কী যোগ্যতা, মেয়াদ ও সুযোগ-সুবিধা জড়িত—সেই বিষয়টিই আমরা বিস্তারিত জানবো। 

ইমেরিটাস অধ্যাপক কী এবং কেন
ইমেরিটাস অধ্যাপক উচ্চশিক্ষায়তনিক ক্ষেত্রে (যেমন বিশ্ববিদ্যালয়ে) অধ্যাপনা পেশায় একটি উচ্চ মর্যাদাসম্পন্ন পদ বা পদবি। বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন চাকুরি থেকে অবসরপ্রাপ্ত স্বনামধন্য অধ্যাপকের জীবদ্দশায় শিক্ষা ও গবেষণায় অসামান্য অবদান এবং নিজ নিজ ক্ষেত্রে ব্যুৎপত্তি অর্জনের স্বীকৃতিস্বরূপ এই সম্মানজনক পদ বা পদবি প্রদান করা হয়ে থাকে। চাকুরি থেকে অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপকদের সাথে তাঁর পার্থক্য হল এই যে অবসরগ্রহণের পরেও তিনি তাঁর বিশ্ববিদ্যালয়ের উচ্চশিক্ষায়তনিক কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকেন। 

ইমেরিটাস অধ্যাপকের যোগ্যতা
বাংলাদেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে সাধারণত খ্যাতিমান অধ্যাপকদের তাঁদের চাকরির বয়সসীমা ৬৫ বছর পূর্ণ হওয়ার পর ইমেরিটাস অধ্যাপকের মর্যাদা দেওয়া হয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ অন্যান্য পুরাতন বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে এই রীতি চালু আছে। বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি) সাধারণত পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বনামধন্য অধ্যাপকদের জন্য এই পদবি সংরক্ষণের কথা বলে এবং বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর জন্য ‘প্রফেসর ইমেরিটাস’ পদবি ব্যবহার না করার নির্দেশনা দিয়েছে। যোগ্যতা মূল্যায়নের জন্য সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয় একটি নির্দিষ্ট কমিটি গঠন করে, যা সম্ভাব্য প্রার্থীর শিক্ষাগত রেকর্ড, প্রকাশনা, গবেষণা, শিক্ষাদানের মান এবং সামগ্রিক অবদান পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে যাচাই করে সিন্ডিকেটে সুপারিশ করে। সিন্ডিকেট চূড়ান্ত অনুমোদন দেয়। এটি মূলত একটি সম্মানসূচক পদবি, যা একজন শিক্ষাবিদের সমগ্র কর্মজীবনের শ্রেষ্ঠত্বের স্বীকৃতি।

নিয়োগ পদ্ধতি
বাংলাদেশে সুনির্দিষ্ট নীতিমালার ভিত্তিতে বাংলাদেশে সাধারণত সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বল্পসংখ্যক অবসরপ্রাপ্ত খ্যাতিমান অধ্যাপককে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক এই মর্যাদা দেয়ার রীতি প্রচলিত রয়েছে। কয়েকটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ও এ রীতি অনুসরণের নিদর্শন দেখা যায়। তবে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক ‘ইমেরিটাস অধ্যাপক’ পদবি প্রদানের ব্যাপারে বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের আপত্তি রয়েছে।

সুযোগ-সুবিধা
একজন ইমেরিটাস অধ্যাপক স্বেচ্ছাসেবক ভিত্তিতে সীমিত সময়ের জন্য একক কোর্সের অধ্যাপনা করতে পারেন, অতিথি বক্তৃতা দিতে পারেন, ডক্টরেট ছাত্রছাত্রীদের সাহায্য করতে পারেন (অ্যাডভাইজর হিসেবে নয়), ভোটদানের ক্ষমতা ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপকদের সভাতে যোগদানের আমন্ত্রণ পেতে পারেন। কিন্তু যেহেতু তিনি চাকুরি থেকে অবসর নিয়েছেন, তাই তাকে কোনও বেতন প্রদান করা হয় না। তবে তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের বহু সুযোগ সুবিধা ভোগ করতে পারেন। যেমন বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্রন্থাগার ও ক্রীড়াকক্ষগুলি ব্যবহারের সুযোগসুবিধা, পানাহারের সুযোগসুবিধা, কম্পিউটার ও আন্তর্জাল ব্যবহারের সুবিধা, বিশ্ববিদ্যালয়ের বৈদ্যুতিন ডাক ঠিকানা (ইমেইল অ্যাড্রেস), ইত্যাদি ভোগ করতে পারেন। যদি সম্ভব হয়, তাহলে সক্রিয় অধ্যাপকদের বরাদ্দ করার পরে স্থান ও বাজেট অবশিষ্ট থাকলে ইমেরিটাস অধ্যাপকের জন্য নির্দিষ্ট কার্যালয় কক্ষও বরাদ্দ করা হতে পারে। অনেক সময় গবেষণা ক্ষেত্রেও জ্যেষ্ঠ বিশেষজ্ঞ হিসেবে তারা গবেষণাগারে নিয়োজিত থাকতে পারেন।

মেয়াদ
বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয়ভেদে ইমেরিটাস অধ্যাপকদের মেয়াদ ভিন্ন হতে পারে। দৃষ্টান্তস্বরূপ উল্লেখ করা যায়, অতীতে বয়সসীমা বা মেয়াদ নির্ধারিত না থাকায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমেরিটাস অধ্যাপকগণ আমৃত্যু সুযোগ-সুবিধা লাভ করতেন। বিশ্ববিদ্যালয়টির নতুন করে নিযুক্ত ইমেরিটাস অধ্যাপকদের বয়সসীমা ৭৬ বছর নির্ধারিত হয়েছে। তুলনায় যুক্তরাজ্যের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বর্তমানে পাঁচ বছরের জন্য ইমেরিটাস অধ্যাপকের মর্যাদা প্রদানের রীতি প্রচলিত আছে।

ইমেরিটাস ও অনারারি অধ্যাপকের পার্থক্য
ইমেরিটাস অধ্যাপক পরিভাষাটির সাথে সাম্মানিক উচ্চশিক্ষায়তনিক উপাধি-র (ইংরেজিতে Honorary Degree অনারারি ডিগ্রি) পার্থক্য আছে। অনারারি অধ্যাপকের মত সাম্মানিক উচ্চশিক্ষায়তনিক উপাধিগুলি সাধারণত বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপনার কাজে জড়িত কোনও ব্যক্তিকে নয়, বরং ভিন্ন কোনও পেশা, যেমন রাজনীতিবিদ, ক্রীড়াবিদ, ব্যবসায়ী, ইত্যাদি ব্যক্তিকে তাঁর নিজ পেশাদারি ক্ষেত্রে অসাধারণ সাফল্য, অনুপ্রেরণাদায়ক অবদান ও নেতৃত্বদানকারী কর্মকাণ্ডের স্বীকৃতিস্বরূপ প্রদান করা হতে পারে।

জাতীয় ও ইমেরিটাস অধ্যাপকের পার্থক্য
'জাতীয় অধ্যাপক' হলো বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক প্রদত্ত একটি রাষ্ট্রীয় সম্মাননা যা নির্দিষ্ট মেয়াদের জন্য আর্থিক সুবিধাসহ দেওয়া হয়, যেখানে 'ইমেরিটাস অধ্যাপক' হলো সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক প্রদত্ত একটি আজীবন সম্মানসূচক উপাধি যা সাধারণত আর্থিক সুবিধা ছাড়াই প্রাক্তন গুণী অধ্যাপকদের জ্ঞানকে কাজে লাগানোর উদ্দেশ্যে প্রদান করা হয়। দুটি পদবিরই মূল লক্ষ্য হলো জ্ঞান ও শিক্ষাক্ষেত্রে অসামান্য অবদান রাখা গুণীজনদের সম্মান জানানো এবং তাঁদের অভিজ্ঞতাকে সমাজের কল্যাণে ব্যবহার করা।

অধ্যাপক ও ইমেরিটাস অধ্যাপকের মধ্যে পার্থক্য
অধ্যাপক হলেন একজন সক্রিয় কর্মরত শিক্ষক যিনি নিয়মিত বেতন-ভাতাপ্রাপ্ত এবং শিক্ষাদান ও গবেষণায় সরাসরি জড়িত। অন্যদিকে, ইমেরিটাস অধ্যাপক হলেন একজন অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক, যাঁকে তাঁর অসাধারণ অবদানের জন্য সম্মানসূচক উপাধি দেওয়া হয়, এবং তিনি সাধারণত নিয়মিত বেতন-ভাতাপ্রাপ্ত নন, তবে বিশ্ববিদ্যালয়ের সুযোগ-সুবিধা ব্যবহার করতে পারেন ও একাডেমিক কার্যক্রমে স্বেচ্ছায় জড়িত থাকতে পারেন।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘ইমেরিটাস অধ্যাপক’ নিয়োগ সংক্রান্ত নীতিমালায় যা রয়েছে

সংজ্ঞা
ইমেরিটাস অধ্যাপক একটি সম্মানসূচক পদ/পদবী হিসাবে পরিগণিত হবে।

যোগ্যতা
শিক্ষাগত, শিক্ষাদান, গবেষণা ও প্রকাশনা ক্ষেত্রে সবিশেষ কৃতিত্ব; নিজ নিজ ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য প্রকাশনা এবং জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত অবদান; গবেষণা ও পরিচালনার অভিজ্ঞতা ও কৃতিত্ব; ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের যে বিভাগের/ইনস্টিটিউটের সাথে অধ্যাপক ইমেরিটাসযুক্ত থাকবেন সে/বিভাগে/ইনস্টিটিউটে দশ বৎসরের অধ্যাপক হিসাবে কার্যকালসহ বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে বিশ বৎসরের পূর্ণকালীন শিক্ষকতাঁর অভিজ্ঞতা।

নিয়োগ পদ্ধতি
একাডেমিক কাউন্সিলের সুপারিশক্রমে সিন্ডিকেট অবসর প্রাপ্ত অধ্যাপকদের ইমেরিটাস অধ্যাপক পদবীতে ভূষিত করবে। ইমেরিটাস অধ্যাপক যে বিভাগের/ইনস্টিটিউটের সাথে যুক্ত থাকবেন সে বিভাগের/ইনস্টিটিউটের একাডেমিক কমিটির প্রস্তাবক্রমে চেয়ারম্যান/ডিরেক্টর অথবা একাডেমিক কাউন্সিলের যে কোন পাঁচজন সদস্য এ পদটি অর্পণের জন্য প্রস্তাবিত বাক্তির অবদান ও কৃত্বিত্তের পূর্ণ বিবরণসহ একটি প্রশংসামূলক প্রতিবেদন একাডেমিক কাউন্সিলের বিবেচনার জন্য প্রস্তাবাকারে পেশ করবেন। এরূপ প্রস্তাব উপাচার্য, সংশ্লিষ্ট অনুষদের ডিন, বাংলাদেশের বাহির হতে কমপক্ষে দুইজন বিশেষজ্ঞসহ মোট চারজন বিশেষজ্ঞ সমন্বয়ে গঠিত একটি কমিটি পরীক্ষা নিরীক্ষা করবে। বিবেচনার জন্য গৃহীত হলে প্রস্তাবটি এই কমিটির নিকট পেশ করা হবে। কমিটির ঐক্য মতের ভিত্তিতে একাডেমিক কাউন্সিল বিষয়টি বিবেচনা করবে এবং সিন্ডিকেটের নিকট সুপারিশ করবে।

দায়িত্ব
ইমেরিটাস অধ্যাপকের কোন সুনির্দিষ্ট দায়িত্ব' থাকবে না এবং তিনি বিভাগীয়/ইনস্টিটিউটের কোনরূপ প্রশাসনিক দায়িত্বের সাথেও যুক্ত থাকবেন না। তবে বিশ্ববিদ্যালয় আশা করবে যে তিনি তাঁর পরিকল্পনামত গবেষণাকর্মে ব্যাপৃত থাকবেন। তিনি একটি উদ্বোধনী বক্তৃতা দিবেন।

সুযোগ-সুবিধা
সুযোগ-সুবিধা অবসর গ্রহণের পূর্বে অধ্যাপক হিসাবে যে সব সুযোগ সুবিধা প্রাপ্যছিল অধ্যাপক ইমেরিটাসের বেলায়ও যে সব সুযোগ সুবিধা (বিশ্ববিদ্যালয়ের বাসায় থাকার সুবিধা ব্যতীত) অব্যাহত থাকবে। অর্থাৎ তাঁর গবেষণা ও প্রকাশনার জন্য তিনি পাঠাগার ও গবেষণার ব্যবহারের সুবিধা এবং সেক্রেটারিয়াল সুযোগ সুবিধা পেতে থাকবেন। তাঁর গবেষণা পরিচালনার জন্য তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়মানুযায়ী অনুদানও পেতে পারবেন। তিনি একজন পিওন পাবেন। 

সম্মানী
একজন ইমেরিটাস অধ্যাপক সিন্ডিকেট কর্তৃক নির্ধারিত হারে পেনশনসহ মাসিক যে সম্মানী পাবেন তা একজন পূর্ণকালীন অধ্যাপকের সর্বোচ্চ বেতনের সমান হবে। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসার সুবিধাদি পাবেন। উল্লেখিত সব রকম সুযোগ-সুবিধাদি তিনি আজীবন পেতে থাকবেন।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ইমেরিটাস অধ্যাপক পদবিতে ভূষিত শিক্ষকবৃন্দ হলেন- অধ্যাপক ড. আব্দুল জব্বার, ফার্মেসী বিভাগ ঢা. বি. (মৃত), অধ্যাপক ড. আবদুল মতিন, দর্শন বিভাগ ঢা. বি. (মৃত), অধ্যাপক ড. সুলতানা সারোয়াত আরা জামান, শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউট, ঢাবি (মৃত), অধ্যাপক ড. নাজমা চৌধুরী, উইমেন এন্ড জেন্ডার স্টাডিজ বিভাগ, ঢাবি (মৃত), অধ্যাপক ড. এ. টি. এম. আনিসুজ্জামান, বাংলা বিভাগ, ঢাবি (মৃত), অধ্যাপক ড. এ.এফ. এম. সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী, ইংরেজি বিভাগ, ঢাবি, অধ্যাপক ড. এ. কে. আজাদ চৌধুরী, ক্লিনিক্যাল ফার্মেসী এন্ড ফার্মাকোলজি বিভাগ, ঢাবি, অধ্যাপক ড. খন্দকার বজলুল হক, ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস বিভাগ, ঢাবি, অধ্যাপক ড. মু. আবুল হাশেম খান, প্রাচ্যকলা বিভাগ, ঢাবি, অধ্যাপক মোহাম্মদ রফিকুন নবী, অঙ্কন ও চিত্রায়ণ বিভাগ, ঢাবি, অধ্যাপক ড. নজরুল ইসলাম, ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগ, ঢাবি, অধ্যাপক ড. আতিউর রহমান, উন্নয়ন অধ্যয়ন বিভাগ, ঢাবি, অধ্যাপক ড. সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম, ইংরেজি বিভাগ, ঢাবি, অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মসিহজ্জামান, রসায়ন বিভাগ, ঢাবি (১২.০১.২০১৫ থেকে ৬.০৮.২০১৬ পর্যন্ত উক্ত পদে বহাল ছিলেন)।

উল্লেখ্য, কর্তৃপক্ষের ২০২৪ সালের হালনাগাদ তথ্য অনুযায়ী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বর্তমানে ৯ জন শিক্ষক ইমেরিটাস অধ্যাপক পদে নিয়োজিত রয়েছেন।

School থেকে আরও পড়ুন

ads
সর্বশেষ সংবাদ